১. সময়মতো রাতের খাবার
রাতের খাবার কোনোভাবেই বাদ দেওয়া যাবে না এবং তা নিয়ম করে তাড়াতাড়ি খেয়ে নিতে হবে। ঘুমানোর দুই থেকে তিন ঘণ্টা আগে খাবার শেষ করতে হবে। এছাড়া রাতে খাবার না খেলে দেহ পর্যাপ্ত এনার্জির অভাবে থাকবে এবং এতে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে।
২. দুপুরে ভারী খাবার, রাতে কার্বহাইড্রেটযুক্ত খাবার
দুপুরের খাবারটি ভারী হতে পারে কিন্তু সে তুলনায় রাতের খাবার হতে হবে হালকা ও কার্বহাইড্রেটযুক্ত। দুপুরে মাছ-মাংস কিংবা প্রাণীজ প্রোটিন গ্রহণে ঘুমের কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না। কিন্তু রাতের খাবার হতে হবে সহজেই হজমের উপযোগী। এজন্য রাতে ‘স্লো কার্বহাইড্রেট’যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। এর মধ্যে থাকতে পারে আলুর বিভিন্ন পদ, পাস্তা, বাদামি চালের কিংবা দুগ্ধজাত খাবার। এগুলো ঘুমের জন্যও ভালো।
৩. ঘুমানোর আগে হার্বাল চা
ঘুমানোর আগে এক কাপ ক্যাফেইনবিহীন হার্বাল চা পান করতে পারেন। হার্বাল চায়ে শরীর শীথিল করার উপাদান থাকে, যা ঘুম আনতে কার্যকর।
৪. ক্যাফেইন বাদ দিন
সাধারণ চা, কফি এবং কিছু ডার্ক চকলেটে ক্যাফেইন থাকে, যা ঘুম আসতে বাধা দেয়। দেহ থেকে ক্যাফেইনের প্রভাব দূর করতে কয়েক ঘণ্টা সময় লাগে। অনেকের দেহে পাঁচ ঘণ্টা পরেও ক্যাফেইনের প্রভাব দেখা যায়। তাই আপনার দেহে ক্যাফেইনের প্রভাব কতোক্ষণ থাকে তার ওপর ভিত্তি করে ক্যাফেইন গ্রহণের সময় নির্ধারণ করতে হবে। অবস্থাভেদে এটি দুপুর তিনটা কিংবা সন্ধ্যার পর থেকে গ্রহণ বাদ দিতে হবে।
৫. অ্যালকোহলে সতর্কতা
অ্যালকোহলযুক্ত খাবার বা পানীয় ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়। এটি পানের পর দ্রুত ঘুম এলেও কয়েক ঘণ্টা পর এর বিরুপ প্রভাব শুরু হয়। কারণ ঘুমিয়ে পড়ার কয়েক ঘণ্টা পর এটি ঘুম পাতলা করে দেয়। এতে ঘুমের ঘোরে হাঁটা, দুঃস্বপ্ন দেখা ইত্যাদি প্রবণতা বেড়ে যায়।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.