খেলাধুলার মাধ্যমে শিশুদের শুধু শরীর গঠনই হয় না, এটি শিশুর মানসিক বিকাশেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে বলে এক গবেষণায় জানা গেছে। বিশেষ করে শিশুর একে অন্যের সঙ্গে একাত্মতা তৈরির জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে আইএএনএস।
গবেষণায় জানা গেছে, একসঙ্গে খেলাধুলা ও শারীরিকভাবে পরিশ্রমের কাজে যুক্ত হয়ে শিশুরা একে অন্যের প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখে। এমনকি কম্পিউটার গেমসে যুক্ত হলেও শিশুরা পারস্পরিক একাত্মতা শেখে।
গবেষণায় আট বছর বয়সের শিশুদের একত্রে ভিডিও গেমস খেলার পর তাদের মাঝে একাত্মতাবোধ তৈরি হতে দেখা যায়। তবে তাদের মাঝে যদি মিলেমিশে খেলার প্রয়োজন না থাকে, তাহলে এ একাত্মতাবোধ তৈরি হতে দেখা যায় না।
এ বিষয়ে গবেষণাপত্রটির প্রধান লেখক ও ইউভার্সিটি অফ ওয়াশিংটনের গবেষক তাল-চেন র্যাবিনোউইচ বলেন, ‘একাত্মতাবোধ হলো একটি আঠার মতো, যা মানুষকে কাছাকাছি করে। এটা একটা জাদুকরি যোগাযোগ।’
পারস্পরিক যোগাযোগ হলো মানুষ যখন নির্দিষ্ট সময়ে নিজেদের মাঝে যোগাযোগ করে। এটা অনেক বিষয়েরই পূর্বশর্ত। যেমন গান গাওয়া, নাচ ও অনুরূপ কর্মকাণ্ড।
গবেষণার জন্য আট বছর বয়সী ৭৮ জন শিশুর ওপর পর্যবেক্ষণ চালানো হয়। তাদের দুটি ছেলে বা দুটি মেয়ে করে গ্রুপে ভাগ করা হয়।
গবেষণার ফলাফল প্লস ওয়ান-এ প্রকাশিত হয়।
Sign in
Welcome! Log into your account
Forgot your password? Get help
Password recovery
Recover your password
A password will be e-mailed to you.